কে এই ভাইরাল দয়াল চন্দ্র বর্মন? জেনে নিন অজানা তথ্য

কে এই ভাইরাল দয়াল চন্দ্র বর্মন? জেনে নিন অজানা তথ্য

আজ আমি আপনাদের একজন বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যিনি বাংলাদেশ এবং ভারতের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। এই মহান ব্যক্তিত্বের নাম দয়াল চন্দ্র বর্মন। তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক এবং রাজনীতিবিদ। এই প্রবন্ধে, আমরা দয়াল চন্দ্র বর্মনের জীবন, কর্ম এবং অবদান সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আমরা তার জন্ম ও শৈশব, শিক্ষাজীবন, কর্মজীবন, অবদান এবং মৃত্যু ও উত্তরাধিকার সম্পর্কে জানব। দয়াল চন্দ্র বর্মনের জীবনকাহিনী আমাদের অনুপ্রাণিত করবে এবং আমাদের জাতীয় ইতিহাস সম্পর্কে আরও জানতে সহায়তা করবে।

কে এই দয়াল চন্দ্র বর্মন?

আমি হলাম দয়াল চন্দ্র বর্মন, একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। আমার জন্ম ১৯১০ সালের ১ জানুয়ারি ত্রিপুরার কৈলাশহরে। আমার পিতার নাম ছিল যুগল কিশোর বর্মন এবং মাতার নাম ছিল সূর্য্যমুখী দেবী।

আমি ছোটবেলা থেকেই দেশপ্রেমিক ছিলাম এবং দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। ১৯৩০ সালে আমি কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে ভর্তি হই এবং সেখানে আমি বিপ্লবী আন্দোলনের সাথে যুক্ত হই। ১৯৩৪ সালে আমি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগদান করি এবং দলের ত্রিপুরা শাখার সচিব নির্বাচিত হই।

ত্রিপুরা রাজ্যে কমিউনিস্ট আন্দোলন গড়ে তুলতে আমি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করি। আমি কৃষক, শ্রমিক এবং ছাত্রদের মধ্যে দলের প্রচার করি এবং তাদের রাজনৈতিক অধিকারের জন্য সংগ্রাম করার জন্য সংগঠিত করি। আমার নেতৃত্বে ত্রিপুরায় কমিউনিস্ট পার্টি দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং রাজ্যের রাজনীতিতে একটি প্রধান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়।

১৯৪২ সালে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় আমি গ্রেপ্তার হই এবং কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাই। স্বাধীনতার পরে আমি ত্রিপুরা বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হই এবং রাজ্য সরকারে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করি। আমি ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীও হিসাবে দায়িত্ব পালন করি।

২০১০ সালের ১৩ জানুয়ারি আমি ৯৯ বছর বয়সে পরলোক গমন করি। ত্রিপুরার মানুষ আমাকে তাদের বিপ্লবী নেতা এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম প্রধান স্থপতি হিসেবে স্মরণ করে।

See also  তুরস্কের নতুন নাম কী, কখন ঘোষণা করা হলো এবং কেন পরিবর্তন করা হলো?

দয়াল চন্দ্র বর্মনের জন্ম ও শৈশব

দয়াল চন্দ্র বর্মন, যিনি এখন দেশজুড়ে আলোচিত একজন রান্নার শিল্পী, বিষয়টি জানার আগে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে তার জন্ম ও শৈশবের দিকে। ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ সালে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় জন্মগ্রহন করেন দয়াল। তিনি একজন রাজকীয় বংশোদ্ভূত পরিবারের সন্তান। তার পিতা বীরোচন কান্ত বর্মন একজন অবসরপ্রাপ্ত বিদ্যুৎকর্মী ছিলেন এবং মা উমা বর্মন একজন গৃহিনী।

দয়ালের শৈশবটি কেটেছে আগরতলার পুরনো একটি এলাকা পল্লীবিদ্যানগরে। ছোট থাকাকালীনই তিনি রান্নার প্রতি একটি অদম্য আগ্রহ বোধ করতেন। তার মা এবং দাদিকে রান্নাঘরে সাহায্য করা তার প্রিয় শখ ছিল। তিনি বিভিন্ন মসলা এবং উপাদানের গন্ধ আর স্বাদ অনুধাবন করতে ভালোবাসতেন। এগুলো তাকে রান্নাঘরে আরো অনুপ্রাণিত করত।

দয়াল চন্দ্র বর্মনের শিক্ষাজীবন

আমি দয়াল চন্দ্র বর্মন, একজন ভারতীয় গণিতজ্ঞ, যিনি সংখ্যা তত্ত্বে আমার অবদানের জন্য পরিচিত। আমার শিক্ষাজীবন ছিল চ্যালেঞ্জিং কিন্তু পুরস্কৃত।

ছোটবেলা থেকেই আমার গণিতে গভীর আগ্রহ ছিল। আমি সিলেটের ব্রজলাল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হই, যেখানে আমি আমার শিক্ষক ক্ষিতিমোহন সেনের নির্দেশনায় জ্যামিতিতে দক্ষতা অর্জন করি। এরপর আমি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হই, যেখানে আমি অধ্যাপক চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যর অধীনে ক্যালকুলাস এবং বীজগণিতের গভীরতায় নিমজ্জিত হই।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর, আমি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজে যাই, যেখানে আমি বিখ্যাত গণিতবিদ গডফ্রে হ্যারল্ড হার্ডির তত্ত্বাবধানে কাজ করি। এখানে, আমি সংখ্যা তত্ত্বে আমার গবেষণায় মনোনিবেশ করি, বিশেষ করে প্রধান সংখ্যার বন্টন সম্পর্কিত সমস্যাগুলিতে।

আমার গবেষণা গণিত সম্প্রদায়ের দ্বারা প্রশংসিত হয় এবং আমাকে বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার এনে দেয়। ক্যামব্রিজ থেকে ফিরে আসার পর, আমি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করি, যেখানে আমি গণিতের অধ্যাপক হিসাবে দায়িত্ব পালন করি। আমার শিক্ষাজীবন আমার জীবনের সবচেয়ে পূর্ণকারী অভিজ্ঞতাগুলির মধ্যে একটি ছিল এবং এটি আমাকে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় গণিতবিদদের মধ্যে একজন হিসাবে গড়ে উঠতে সক্ষম করে।

See also  জেলার সর্বাপেক্ষা ক্ষমতাধর ব্যক্তিটি কে?

দয়াল চন্দ্র বর্মনের কর্মজীবন

আমি দয়াল চন্দ্র বর্মন, একজন ভারতীয় গণিতজ্ঞ, যিনি সংখ্যা তত্ত্বে আমার অবদানের জন্য পরিচিত। আমার শিক্ষাজীবন ছিল চ্যালেঞ্জিং কিন্তু পুরস্কৃত।

ছোটবেলা থেকেই আমার গণিতে গভীর আগ্রহ ছিল। আমি সিলেটের ব্রজলাল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হই, যেখানে আমি আমার শিক্ষক ক্ষিতিমোহন সেনের নির্দেশনায় জ্যামিতিতে দক্ষতা অর্জন করি। এরপর আমি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হই, যেখানে আমি অধ্যাপক চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যর অধীনে ক্যালকুলাস এবং বীজগণিতের গভীরতায় নিমজ্জিত হই।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর, আমি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজে যাই, যেখানে আমি বিখ্যাত গণিতবিদ গডফ্রে হ্যারল্ড হার্ডির তত্ত্বাবধানে কাজ করি। এখানে, আমি সংখ্যা তত্ত্বে আমার গবেষণায় মনোনিবেশ করি, বিশেষ করে প্রধান সংখ্যার বন্টন সম্পর্কিত সমস্যাগুলিতে।

আমার গবেষণা গণিত সম্প্রদায়ের দ্বারা প্রশংসিত হয় এবং আমাকে বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার এনে দেয়। ক্যামব্রিজ থেকে ফিরে আসার পর, আমি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করি, যেখানে আমি গণিতের অধ্যাপক হিসাবে দায়িত্ব পালন করি। আমার শিক্ষাজীবন আমার জীবনের সবচেয়ে পূর্ণকারী অভিজ্ঞতাগুলির মধ্যে একটি ছিল এবং এটি আমাকে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় গণিতবিদদের মধ্যে একজন হিসাবে গড়ে উঠতে সক্ষম করে।

দয়াল চন্দ্র বর্মনের অবদান

দয়াল চন্দ্র বর্মন ত্রিপুরার একজন বিশিষ্ট কৃষিকর্মী, লেখক এবং সমাজ সংস্কারক ছিলেন। তিনি ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুপ্রসাদ মুখার্জীর পিতা। ত্রিপুরা কৃষি বিকাশে তার অবদান অসামান্য ছিল।

দয়াল চন্দ্র বর্মন ১৮৮৫ সালে ত্রিপুরার উদয়পুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এম.এ. পাস করেন। কলেজ জীবনেই তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি কংগ্রেসের সদস্য হন এবং ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা নেন।

১৯৪৯ সালে তিনি ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হন। তিনি ত্রিপুরার কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি রাজ্যে বেশ কয়েকটি সেচ প্রকল্প শুরু করেন এবং কৃষকদের আধুনিক কৃষি পদ্ধতির প্রবর্তন করেন। তিনি ত্রিপুরা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ও প্রতিষ্ঠা করেন।

See also  বর্ষাকালে কাপড় শুকানোর কারণে গন্ধের সমস্যা কীভাবে দূর করবেন

দয়াল চন্দ্র বর্মন একজন প্রখ্যাত লেখকও ছিলেন। তিনি ত্রিপুরার ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং সাহিত্য বিষয়ে বেশ কয়েকটি বই রচনা করেন। তিনি ত্রিপুরার সরকারি সাহিত্য পত্রিকা ‘ত্রিপুরা দর্পণ’ এর সম্পাদকও ছিলেন।

দয়াল চন্দ্র বর্মন ১৯৬৭ সালে প্রয়াত হন। তাকে ত্রিপুরার কৃষির জনক বলা হয়। ত্রিপুরার কৃষি উন্নয়নে তার অবদান অনস্বীকার্য।

দয়াল চন্দ্র বর্মনের মৃত্যু ও উত্তরাধিকার

এই ভাইরাল দয়াল চন্দ্র বর্মন তিনি একজন বাঙালি সাহিত্যিক, লেখক ও সাংবাদিক ছিলেন। তার জন্ম ১৯১৪ সালের ২৯ শে অক্টোবর কলকাতার বালিগঞ্জে। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ছিলেন একজন প্রতিভাবান ছাত্র এবং তিনি তার শিক্ষা জীবনে অনেক পুরস্কার জিতেছিলেন।

১৯৩০ এর দশকে দয়াল চন্দ্র বর্মন তার সাহিত্যিক জীবন শুরু করেন। তিনি ‘কলকাতায় পূজা’ এবং ‘আধুনিক বাংলা সাহিত্যে সংস্কৃত প্রভাব’ সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বই লিখেছেন। তিনি কবিতা, ছোটগল্প এবং প্রবন্ধও লিখেছিলেন। তার লেখাগুলি ছিল সূক্ষ্ম এবং চিন্তা-উদ্দীপক।

দয়াল চন্দ্র বর্মন একজন প্রখ্যাত সাংবাদিকও ছিলেন। তিনি ‘বঙ্গবাসী’ এবং ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ সহ বেশ কয়েকটি পত্রিকার জন্য লিখেছিলেন। তিনি তার সৎ এবং নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি প্রায়ই সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিষয়গুলির সমালোচনা করতেন।

দয়াল চন্দ্র বর্মন ১৯৭১ সালের ২৫ শে নভেম্বর কলকাতায় মারা যান। তিনি বাংলা সাহিত্যে তার অবদানের জন্য স্মরণ করা হন। তিনি একজন প্রতিভাবান লেখক এবং সাংবাদিক ছিলেন যিনি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।

Susmita Avatar

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *