দুনিয়ার হরেকটা দেশের নিজস্ব পতাকা আছে। জাতীয় পতাকাকে সম্মান করার জন্য জাতীয় দিবস কিংবা বিশেষ দিনে পতাকা অর্ধনমিত অবস্থায় উত্তোলন করা হয়।কিন্তু জানেন কি এমন একটি দেশ রয়েছে যেখানকার পতাকা কোনো অবস্থাতেই অর্ধনমিত করা হয় না। সেই দেশটিই নেপাল এবং এই পতাকার আছে দুটি ত্রিকোণমূলক অংশ। বিশ্বে আর কোনো দেশের জাতীয় পতাকা ত্রিকোণমূলক নয়, এটাই একমাত্র।
হ্যাঁ, আজ আমি নেপালের পতাকা নিয়েই কথা বলব। পতাকাটির গুরুত্ব, এর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক দিক, এমনকি রামায়ণের সঙ্গে এর বিশেষ সম্পর্ক, সবই আলোচনা করব। আন্তর্জাতিক আইনেও কীভাবে এই পতাকার আলাদা স্বীকৃতি রয়েছে, সেটাও জানাব। শেষে নেপালের মানুষের জন্য এই পতাকাটি জাতীয় গর্ব ও সম্মানের বিষয় হিসাবে কেন বিবেচনা করা হয়, সেটাও বলব।
কোন দেশের পতাকা কখনো অর্ধনমিত করা হয় নাহ ?
দেশের পতাকা হলো সেই দেশের পরিচয় এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। পতাকার অবমাননা হলো দেশের অবমাননা। তাই প্রতিটি দেশেই পতাকার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। সাধারণত, কোনো দেশের পতাকাকে স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসসহ বিশেষ দিবসগুলোতে পূর্ণ উড্ডীন করা হয়। তবে জাতীয় শোকের দিনে পতাকাকে অর্ধনমিত অবস্থায় রাখা হয়।
কিন্তু কিছু দেশ রয়েছে যেখানে জাতীয় শোকের দিনেও পতাকাকে অর্ধনমিত করা হয় না। এর কারণ হলো, এসব দেশের পতাকায় তাদের জাতীয় স্বাধীনতা বা বিজয়ের প্রতীক রয়েছে। তাই এসব পতাকাকে অর্ধনমিত করলে তা স্বাধীনতা বা বিজয়ের অবমাননা হিসেবে বিবেচিত হবে। সাধারণত, যুদ্ধবিগ্রহে বিজয়ী দেশগুলোর পতাকায় অশোকচক্র বা কোনো বিজয়ের প্রতীক থাকে। তাই এসব দেশের পতাকা জাতীয় শোকের দিনেও অর্ধনমিত করা হয় না।
নেপাল : বিশ্বের একমাত্র ত্রিকোণাকার পতাকা
নেপাল: বিশ্বের একমাত্র ত্রিকোণাকার পতাকা
नेपाल विश्व का एकमात्र ऐसा देश है जिसका झंडा त्रिकोणीय है। यह जुड़वां त्रिभुजों से बना है, जो हिमालय पर्वत और देश के दो प्रमुख धर्मों, हिंदू धर्म और बौद्ध धर्म का प्रतिनिधित्व करते हैं। लाल रंग शौर्य और बलिदान का प्रतीक है, जबकि नीला शांति और सद्भाव का प्रतीक है। झंडे के सफेद किनारे पर्वतों की शुद्धता और शांति का प्रतीक हैं।
नेपाल का झंडा सिर्फ अपने अद्वितीय आकार के लिए ही नहीं, बल्कि अपने प्रतीकात्मक अर्थों के लिए भी प्रसिद्ध है। यह देश की समृद्ध संस्कृति, विरासत और लोगों की आध्यात्मिकता का प्रतिनिधित्व करता है। यह एकता और राष्ट्रीय गौरव का प्रतीक भी है, जो नेपाली लोगों को जोड़ता है।
नेपाल का झंडा दुनिया भर में मान्यता प्राप्त है और इसकी विशिष्टता और सुंदरता के लिए प्रशंसा की जाती है। यह नेपाल की राष्ट्रीय पहचान का एक अभिन्न अंग है और देश के इतिहास और संस्कृति का एक सच्चा प्रतिबिंब है।
ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব
ের কথা বিবেচনা করে, কিছু দেশ রয়েছে যেখানে তাদের জাতীয় পতাকা কখনই অর্ধনমিত করা হয় না। এই দেশগুলির মধ্যে অন্যতম হল থাইল্যান্ড। থাইল্যান্ডে জাতীয় পতাকাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র বলে বিবেচনা করা হয়। এটি তাদের রাজা, জাতি এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। যেহেতু বৌদ্ধ ধর্মে অহিংসা এবং শান্তির উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়, তাই থাইল্যান্ডের জাতীয় পতাকা সম্মান এবং গৌরবের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ফলে, থাইল্যান্ডে শোক বা বিপদের সময়ও তাদের পতাকা অর্ধনমিত করা হয় না। পরিবর্তে, তারা কালো ফিতা বা কাপড় পতাকায় বেঁধে শোক প্রকাশ করে, যা জাতি এবং ব্যক্তির কাছে পতাকার গভীর গুরুত্ব এবং সম্মান বজায় রাখার একটি উপায়।
রামায়ণের সাথে সম্পর্ক
ের কথা বিবেচনা করে, কিছু দেশ রয়েছে যেখানে তাদের জাতীয় পতাকা কখনই অর্ধনমিত করা হয় না। এই দেশগুলির মধ্যে অন্যতম হল থাইল্যান্ড। থাইল্যান্ডে জাতীয় পতাকাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র বলে বিবেচনা করা হয়। এটি তাদের রাজা, জাতি এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। যেহেতু বৌদ্ধ ধর্মে অহিংসা এবং শান্তির উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়, তাই থাইল্যান্ডের জাতীয় পতাকা সম্মান এবং গৌরবের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ফলে, থাইল্যান্ডে শোক বা বিপদের সময়ও তাদের পতাকা অর্ধনমিত করা হয় না। পরিবর্তে, তারা কালো ফিতা বা কাপড় পতাকায় বেঁধে শোক প্রকাশ করে, যা জাতি এবং ব্যক্তির কাছে পতাকার গভীর গুরুত্ব এবং সম্মান বজায় রাখার একটি উপায়।
আন্তর্জাতিক আইনে স্বীকৃতি
আমরা সবাই জানি যে, বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই নিজস্ব একটি পতাকা রয়েছে। পতাকাটি সেই দেশের সার্বভৌমত্ব, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক। তবে একটি দেশের পতাকা রয়েছে যা কখনো অর্ধনমিত করা হয় না। জানেন সেই দেশটি কোনটি?
সেই দেশটি হলো ভ্যাটিকান সিটি। ভ্যাটিকান সিটি হলো বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ। এই দেশটি ইতালির রাজধানী রোমের মধ্যে অবস্থিত। ভ্যাটিকান সিটি ক্যাথলিক চার্চের মূল ভূখণ্ড এবং পোপের বাসস্থান। তাই ভ্যাটিকান সিটির পতাকা কখনো অর্ধনমিত করা হয় না, কারণ এটি পোপের সার্বভৌমত্ব এবং ক্যাথলিক চার্চের মর্যাদার প্রতীক।
গর্ব ও সম্মানের প্রতীক
দেশের পতাকা হলো সেই দেশের । একটি দেশের পতাকা কখনো অর্ধনমিত করা হয় না যদি না সেই দেশের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব মারা যান। তখন শোক প্রকাশের জন্য দেশের সব জায়গায় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। এটি একটি শ্রদ্ধার চিহ্ন। পতাকা অর্ধনমিত করার সময় পতাকার ডানদিকের অংশটুকু রশির মাধ্যমে টেনে নিচে নামিয়ে তাকে মাস্তুলের মাঝখানে রাখা হয়। এটি সেই দেশের প্রতি শ্রদ্ধার এবং মৃত ব্যক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের একটি উপায়।
Leave a Reply