আমাদের চারপাশের সব পদার্থ নিয়ে তৈরি এই পৃথিবী। আর এসব পদার্থের মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান হল পাথর। পাথরের বিভিন্ন রকম প্রকার আছে, যা বিভিন্ন রকম প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়েছে। আজকে আমি এই নিয়েই আলোচনা করবো। এই পোস্টটিতে আমি আপনাকে পাথরের কয়েকটি সাধারণ প্রকার সম্পর্কে বলব, যা প্রকৃতিতে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়। আমি তাদের রাসায়নিক গঠন, গঠন এবং ব্যবহার সম্পর্কেও আলোচনা করব।

অ্যান্ডেসাইট পাথর

হচ্ছে মূলত একটি আগ্নেয় শিলা যা আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত থেকে তৈরি হয়েছে। এটি একটি মধ্যম থেকে গাঢ় রঙের শিলা যা প্রধানত অ্যান্ডেসাইট খনিজ দ্বারা গঠিত। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে পাওয়া যায় এবং এটি প্রায়শই নির্মাণ উপকরণ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

কে এর শক্তি এবং স্থায়িত্বের জন্যও পরিচিত। এটি রাসায়নিক ক্ষয় এবং আবহাওয়ার প্রতিরোধী, যা এটিকে একটি দীর্ঘস্থায়ী নির্মাণ উপাদান তৈরি করে। সাধারণত রাস্তা নির্মাণ, ভবন এবং খাঁড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত হয়। এটি ল্যান্ডস্কেপিং এবং সজ্জাসহ অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনগুলিতেও ব্যবহৃত হতে পারে।

ের একটি অনন্য চেহারা রয়েছে যা এটিকে একটি আকর্ষণীয় আলংকারিক উপাদান তৈরি করে। এর রঙ এবং টেক্সচার এটিকে বিভিন্ন ধরনের স্থাপত্য শৈলীতে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। একটি টেকসই এবং আকর্ষণীয় উপাদান যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর শক্তি, স্থায়িত্ব এবং অনন্য চেহারা এটিকে নির্মাণ এবং ল্যান্ডস্কেপিং প্রকল্পের জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ করে তুলেছে।

ভলক্যানিক অ্যাশ এবং পাথর

ভলক্যানিক অ্যাশ হল আগ্নেয় শিলা থেকে তৈরি একটি সূক্ষ্ম আগ্নেয় মণ্ড। এটি সাধারণত ভলকানিক বিস্ফোরণের সময় উৎপন্ন হয়, যখন ম্যাগমা বা গলিত পাথর পৃথিবীর পৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ে। যখন ম্যাগমা বায়ুতে শীতল হয়, তখন এটি ছোট ছোট কণায় ভেঙে যায়, যা ভলক্যানিক অ্যাশ তৈরি করে।

ভলক্যানিক অ্যাশের কণাগুলি সাধারণত 2 মিমি ব্যাসের থেকেও ছোট হয়। এগুলি প্রায়শই কাঁচের মতো বা স্ফটিকের মতো হয় এবং তাদের রং সাদা, ধূসর বা কালো হতে পারে। ভলক্যানিক অ্যাশ মাটির গুণমান উন্নত করতে এবং পানির গুণমানকে ফিল্টার করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি নির্মাণ উপকরণ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়, যেমন সিমেন্ট এবং কংক্রিট তৈরিতে।

ভলক্যানিক পাথর হল আগ্নেয় শিলা থেকে তৈরি একটি শক্ত, ঘন শিলা। এটি সাধারণত ভলকানিক বিস্ফোরণের সময় উৎপন্ন হয়, যখন ম্যাগমা বা গলিত পাথর পৃথিবীর পৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ে। যখন ম্যাগমা পৃথিবীর পৃষ্ঠে শীতল হয়, তখন এটি কঠিন হয়ে যায় এবং ভলক্যানিক পাথর তৈরি করে।

ভলক্যানিক পাথরের রং সাধারণত কালো, ধূসর বা বাদামী হয়। এটি প্রায়শই ছিদ্রযুক্ত বা ফেনাযুক্ত হয় এবং এর মধ্যে ছোট ছোট স্ফটিক থাকতে পারে। ভলক্যানিক পাথর নির্মাণ উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন ভবন, রাস্তা এবং সেতু তৈরিতে। এটি ভাস্কর্য এবং অন্যান্য শিল্পকলার জন্যও ব্যবহৃত হয়।

ক্যালসিয়াম কার্বনেট

ভলক্যানিক অ্যাশ হল আগ্নেয় শিলা থেকে তৈরি একটি সূক্ষ্ম আগ্নেয় মণ্ড। এটি সাধারণত ভলকানিক বিস্ফোরণের সময় উৎপন্ন হয়, যখন ম্যাগমা বা গলিত পাথর পৃথিবীর পৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ে। যখন ম্যাগমা বায়ুতে শীতল হয়, তখন এটি ছোট ছোট কণায় ভেঙে যায়, যা ভলক্যানিক অ্যাশ তৈরি করে।

ভলক্যানিক অ্যাশের কণাগুলি সাধারণত 2 মিমি ব্যাসের থেকেও ছোট হয়। এগুলি প্রায়শই কাঁচের মতো বা স্ফটিকের মতো হয় এবং তাদের রং সাদা, ধূসর বা কালো হতে পারে। ভলক্যানিক অ্যাশ মাটির গুণমান উন্নত করতে এবং পানির গুণমানকে ফিল্টার করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি নির্মাণ উপকরণ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়, যেমন সিমেন্ট এবং কংক্রিট তৈরিতে।

ভলক্যানিক পাথর হল আগ্নেয় শিলা থেকে তৈরি একটি শক্ত, ঘন শিলা। এটি সাধারণত ভলকানিক বিস্ফোরণের সময় উৎপন্ন হয়, যখন ম্যাগমা বা গলিত পাথর পৃথিবীর পৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ে। যখন ম্যাগমা পৃথিবীর পৃষ্ঠে শীতল হয়, তখন এটি কঠিন হয়ে যায় এবং ভলক্যানিক পাথর তৈরি করে।

ভলক্যানিক পাথরের রং সাধারণত কালো, ধূসর বা বাদামী হয়। এটি প্রায়শই ছিদ্রযুক্ত বা ফেনাযুক্ত হয় এবং এর মধ্যে ছোট ছোট স্ফটিক থাকতে পারে। ভলক্যানিক পাথর নির্মাণ উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন ভবন, রাস্তা এবং সেতু তৈরিতে। এটি ভাস্কর্য এবং অন্যান্য শিল্পকলার জন্যও ব্যবহৃত হয়।

পেট্রোলিয়াম অ্যাসফল্ট

আমরা রাস্তায় যা চলার জন্য পিচ দেখি, তা দিয়ে তৈরি করা হয়। হল কালো বা গাঢ় বাদামী রঙের একটি আধা-কঠিন পদার্থ যা কাঁচা তেলে পাওয়া যায়। এটি একটি পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য যা মূলত বিটুমিন নামক একটি যৌগ দ্বারা গঠিত। বিটুমিন হল একটি জটিল সংকরা হাইড্রোকার্বন যা বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক যৌগের সমন্বয়ে তৈরি। তৈরি করার জন্য, কাঁচা তেলকে একটি পরিশোধন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাওয়া হয় যা এটিকে বিভিন্ন উপাদানে বিভক্ত করে। এই প্রক্রিয়ার সময়, বিটুমিনকে কাঁচা তেল থেকে পৃথক করা হয় এবং পরে বিশুদ্ধ করা হয় এবং পরিবর্তন করা হয়।

চুনাপাথরের মিশ্রণ

চক তৈরি করতে প্রধান যে উপাদানটি ব্যবহৃত হয় তা হচ্ছে চুনাপাঠর। চুনাপাঠর হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক পদার্থ যা ক্যালসিয়াম কার্বোনেট দ্বারা গঠিত। এটি সাধারণত সাদা বা হালকা ধূসর রঙের হয় এবং এটি বিশ্বজুড়ে পাওয়া যায়। চুনাপাঠর খনন করা হয় এবং তারপর গুঁড়ো করা হয় যা চক তৈরির প্রাথমিক উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

চক তৈরির জন্য প্রথমে চুনাপাঠর গুঁড়োটিকে পানির সাথে মেশানো হয় যাতে একটি পেস্ট তৈরি হয়। এই পেস্টটিকে তারপর আধা শক্ত অবস্থায় আনা হয় এবং চক তৈরির জন্য উপযুক্ত ছাঁচে ঢালা হয়। এরপর ছাঁচটি একটি গরম ওভেনে রাখা হয় যাতে পেস্টটি শুষ্ক হয়ে যায় এবং শক্ত হয়ে যায়। একবার শুষ্ক হয়ে গেলে, চকগুলি ছাঁচ থেকে অপসারণ করা হয় এবং তারপর সেগুলি প্যাকেজ করা হয় এবং বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়।

চক শুধুমাত্র চুনাপাঠর দিয়ে তৈরি হয় না। এটিতে প্রায়শই অন্যান্য উপাদান যেমন কাদামাটি, সিলিকা এবং চুন যোগ করা হয় যা চকের শক্তি এবং স্থায়িত্ব বাড়াতে সাহায্য করে।

অন্যান্য উপাদান

চক তৈরির গুলির মধ্যে রয়েছে জল, বাইন্ডার এবং রঙ্গক। জলটি চকের মিশ্রণকে একসঙ্গে রাখতে সাহায্য করে এবং এটি নির্দিষ্ট আকারে আকৃতি দেওয়ার অনুমতি দেয়। বাইন্ডারগুলি যেমন আটা, ধানের গুঁড়ো বা সিলিকন, চকের টুকরোগুলিকে একসাথে আঠালো করে রাখতে ব্যবহৃত হয়। রঙ্গকগুলি চকের রঙ যোগ করে, যা সাদা, রঙিন বা এমনকি চকচকে হতে পারে। এই উপাদানগুলির সঠিক অনুপাত চকের শক্তি, টেক্সচার এবং রঙ নির্ধারণ করে।