আমরা সবাই জানি যে, তিমি হল বিশাল সামুদ্রিক প্রাণী যা মাছের সাথে অনেকটা মিল রয়েছে। তবে সত্যিকার অর্থে তিমিরা মাছ নয়। তাদের কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাদের মাছ থেকে আলাদা করে। এই ব্লগ পোস্টে, আমি তিমির শ্রেণীকরণ, বৈশিষ্ট্য, মাছের সাথে তাদের প্রধান পার্থক্য এবং তারা কেন মাছ হিসাবে বিবেচিত হয় না সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি যদি কখনও ভেবে দেখে থাকেন যে তিমি মাছ কিনা এবং কেন তাদের মাছ বলা হয় না, তাহলে এই ব্লগ পোস্টটি আপনাকে সেই প্রশ্নের উত্তর দেবে।
তিমির শ্রেণীকরণ
আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকেই ঢেঁকি ছিল ধান ভানার প্রধান হাতিয়ার। তবে সময়ের সাথে সাথে ঢেঁকির ব্যবহার ক্রমশ কমেছে। আজকের দিনে গ্রামাঞ্চলের অনেক ঘরেই ঢেঁকি দেখা যায় না। তার পরিবর্তে মেশিন দিয়েই ধান ভানা হয়।
ঢেঁকির ব্যবহার কমার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ব্যবহার অত্যন্ত শ্রমসাধ্য। বিশেষ করে নারীদের পক্ষে ঢেঁকি চালানো বেশ কষ্টের কাজ। অন্যদিকে, মেশিন দিয়ে ধান ভানা অনেক সহজ এবং কম সময়সাপেক্ষ। তাই মানুষ এখন ঢেঁকির চেয়ে মেশিনকেই বেশি পছন্দ করে।
তিমির বৈশিষ্ট্য
আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকেই ঢেঁকি ছিল ধান ভানার প্রধান হাতিয়ার। তবে সময়ের সাথে সাথে ঢেঁকির ব্যবহার ক্রমশ কমেছে। আজকের দিনে গ্রামাঞ্চলের অনেক ঘরেই ঢেঁকি দেখা যায় না। তার পরিবর্তে মেশিন দিয়েই ধান ভানা হয়।
ঢেঁকির ব্যবহার কমার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ব্যবহার অত্যন্ত শ্রমসাধ্য। বিশেষ করে নারীদের পক্ষে ঢেঁকি চালানো বেশ কষ্টের কাজ। অন্যদিকে, মেশিন দিয়ে ধান ভানা অনেক সহজ এবং কম সময়সাপেক্ষ। তাই মানুষ এখন ঢেঁকির চেয়ে মেশিনকেই বেশি পছন্দ করে।
মৎস্যের বৈশিষ্ট্য
আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকেই ঢেঁকি ছিল ধান ভানার প্রধান হাতিয়ার। তবে সময়ের সাথে সাথে ঢেঁকির ব্যবহার ক্রমশ কমেছে। আজকের দিনে গ্রামাঞ্চলের অনেক ঘরেই ঢেঁকি দেখা যায় না। তার পরিবর্তে মেশিন দিয়েই ধান ভানা হয়।
ঢেঁকির ব্যবহার কমার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ব্যবহার অত্যন্ত শ্রমসাধ্য। বিশেষ করে নারীদের পক্ষে ঢেঁকি চালানো বেশ কষ্টের কাজ। অন্যদিকে, মেশিন দিয়ে ধান ভানা অনেক সহজ এবং কম সময়সাপেক্ষ। তাই মানুষ এখন ঢেঁকির চেয়ে মেশিনকেই বেশি পছন্দ করে।
তিমি এবং মাছের মধ্যে প্রধান পার্থক্য
তিমি এবং মাছগুলোকে কেউ কেউ একই প্রাণী বলে ভুল করে। কারণ দুটোই পানিতে থাকে। কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে এই দুটি প্রাণই আলাদা। তিমি মেরুদণ্ডী স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে শ্রেণীভুক্ত করা হলেও মাছ হলো জলজ প্রাণী বা মেরুদণ্ডী জলজ প্রাণী। আসলে কি, তিমিরা তাদের বংশবৃদ্ধির জন্য স্তন্যপায়ী নারীর মতো সন্তান প্রসব করে এবং তাদের বাচ্চাদের দুধ খাওয়ানো হয়। অপরদিকে, মাছ ডিম পাড়ে। এছাড়াও তিমির শরীরে লোম আছে, মাছের নেই। তিমির ফুসফুস রয়েছে, মাছের নেই। তিমির রক্ত গরম, মাছের রক্ত ঠান্ডা। তিমিরা স্তন্যপায়ী হওয়ায় বাতাসে শ্বাস নেয়, মাছেরা জল থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে শ্বাস নেয়।
তিমিকে মাছ কেন বলা হয় না
ডলফিন হল সমুদ্র স্তন্যপায়ী, যাকে প্রায়শই ভুল করে মাছ বলে অভিহিত করা হয়। তবে, তিমিরা প্রকৃতপক্ষে মাছ নয় এবং এদের বেশ কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাদের মাছের থেকে আলাদা করে। সবার আগে, তিমিরা ফুসফুস দিয়ে শ্বাস নেয়, মাছের মতো ফুল দিয়ে নয়। এছাড়াও তাদের উষ্ণরক্ত এবং তারা তাদের শাবকদের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে প্রজনন করে। মাছের তুলনায় তাদের আকার এবং বুদ্ধিমত্তার মাত্রাও অনেক বেশি। উদাহরণস্বরূপ, কিছু প্রজাতির তিমিদের স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব এবং উন্নত যোগাযোগ দক্ষতা রয়েছে। এই সকল বৈশিষ্ট্য তিমিকে মাছের থেকে আলাদা করে এবং এদেরকে স্তন্যপায়ীর শ্রেণীবিন্যাসে স্থান দেয়।
উপসংহার
ডলফিন হল সমুদ্র স্তন্যপায়ী, যাকে প্রায়শই ভুল করে মাছ বলে অভিহিত করা হয়। তবে, তিমিরা প্রকৃতপক্ষে মাছ নয় এবং এদের বেশ কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাদের মাছের থেকে আলাদা করে। সবার আগে, তিমিরা ফুসফুস দিয়ে শ্বাস নেয়, মাছের মতো ফুল দিয়ে নয়। এছাড়াও তাদের উষ্ণরক্ত এবং তারা তাদের শাবকদের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে প্রজনন করে। মাছের তুলনায় তাদের আকার এবং বুদ্ধিমত্তার মাত্রাও অনেক বেশি। উদাহরণস্বরূপ, কিছু প্রজাতির তিমিদের স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব এবং উন্নত যোগাযোগ দক্ষতা রয়েছে। এই সকল বৈশিষ্ট্য তিমিকে মাছের থেকে আলাদা করে এবং এদেরকে স্তন্যপায়ীর শ্রেণীবিন্যাসে স্থান দেয়।
Leave a Reply