বগুড়া, উত্তর বাংলার একটি প্রাচীন শহর, যার একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্য রয়েছে। এই শহরের নামকরণ কিভাবে হলো, তা নিয়ে বিভিন্ন তত্ত্ব প্রচলিত রয়েছে। এই ব্লগ পোস্টে, আমি বগুড়া নামের উৎপত্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করব। আমরা তিনটি প্রধান তত্ত্ব পর্যালোচনা করব যা বগুড়ার নামের উৎপত্তি ব্যাখ্যা করে: মহিষগড় থেকে বগুড়া, বাঘড়া থেকে বগুড়া এবং ভাগবান থেকে বগুড়া। প্রতিটি তত্ত্বের পক্ষে ও বিপক্ষে প্রমাণ পরীক্ষা করে আমরা বগুড়ার নামের সবচেয়ে সম্ভাব্য উৎপত্তি সম্পর্কে উপসংহারে পৌঁছতে চেষ্টা করব।
শুরু
ফোন চার্জে দিলে গরম হয়ে যাওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। যেমন- ব্যাটারির সমস্যা, চার্জারের সমস্যা, ইত্যাদি।
ব্যাটারির সমস্যা হলে ফোন চার্জে দিলে গরম হয়ে যেতে পারে। যেমন- ব্যাটারি ফুলে গেছে, ব্যাটারির লাইফ শেষ হয়ে গেছে ইত্যাদি। এই ক্ষেত্রে ফোনটি সার্ভিস সেন্টারে দেখিয়ে নিতে হবে।
চার্জারের সমস্যা হলেও ফোন চার্জে দিলে গরম হয়ে যেতে পারে। যেমন- চার্জারের তার ছিঁড়ে গেছে, চার্জারের অ্যাডাপ্টারটি নষ্ট হয়ে গেছে ইত্যাদি। এই ক্ষেত্রে চার্জারটি পরিবর্তন করতে হবে।
হলেও ফোন চার্জে দিলে গরম হয়ে যেতে পারে। যেমন- ফোনের মাদারবোর্ডে কোনো সমস্যা হয়েছে, ফোনের প্রসেসরটি নষ্ট হয়ে গেছে ইত্যাদি। এই ক্ষেত্রে ফোনটি সার্ভিস সেন্টারে দেখিয়ে নিতে হবে।
ফোন চার্জে দিলে গরম হয়ে যাওয়ার সমস্যা সমাধান করার জন্য নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারো-
- ফোনের ব্যাটারিটি খুলে দেখো। ব্যাটারি ফুলে গেলে বা কোনো সমস্যা থাকলে তা বদলে ফেলো।
- চার্জারের তার ও অ্যাডাপ্টারটি পরীক্ষা করে দেখো। কোনো সমস্যা থাকলে তা পরিবর্তন করো।
- ফোনের অভ্যন্তরীণ কোনো সমস্যা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে দেখিয়ে নিতে হবে।
- ফোনটি চার্জ করার সময় কভারটি খুলে রাখো যাতে ফোনটি গরম না হয়।
- ফোনটি চার্জ করার সময় সরাসরি রোদে বা গরম জায়গায় রেখো না।
- ফোনটি চার্জ করার সময় কোনো অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করো না।
বগুড়া নামের উৎপত্তির বিভিন্ন তত্ত্ব
বগুড়ার নামকরণের পেছনে বেশ কয়েকটি তত্ত্ব প্রচলিত আছে। প্রথম তত্ত্বটি হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকর’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, এই এলাকায় প্রচুর বকর দেখা যেত, তাই একে ‘বকরের নগর’ বা ‘বকুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বাঘ’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, প্রাচীনকালে এই এলাকায় অনেক বাঘ বাস করত। এ কারণে একে ‘বাঘের-গ্রাম’ বা ‘বাঘুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বাঘুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
এছাড়াও, আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকুল’ গাছের নাম থেকে। এই অঞ্চলে প্রচুর বকুল গাছ দেখা যেত বলে একে ‘বকুলের নগর’ বা ‘বকুলোরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুলোরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
তত্ত্ব 1: মহিষগড় থেকে বগুড়া
বগুড়ার নামকরণের পেছনে বেশ কয়েকটি তত্ত্ব প্রচলিত আছে। প্রথম তত্ত্বটি হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকর’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, এই এলাকায় প্রচুর বকর দেখা যেত, তাই একে ‘বকরের নগর’ বা ‘বকুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বাঘ’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, প্রাচীনকালে এই এলাকায় অনেক বাঘ বাস করত। এ কারণে একে ‘বাঘের-গ্রাম’ বা ‘বাঘুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বাঘুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
এছাড়াও, আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকুল’ গাছের নাম থেকে। এই অঞ্চলে প্রচুর বকুল গাছ দেখা যেত বলে একে ‘বকুলের নগর’ বা ‘বকুলোরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুলোরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
তত্ত্ব 2: বাঘড়া থেকে বগুড়া
বগুড়ার নামকরণের পেছনে বেশ কয়েকটি তত্ত্ব প্রচলিত আছে। প্রথম তত্ত্বটি হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকর’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, এই এলাকায় প্রচুর বকর দেখা যেত, তাই একে ‘বকরের নগর’ বা ‘বকুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বাঘ’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, প্রাচীনকালে এই এলাকায় অনেক বাঘ বাস করত। এ কারণে একে ‘বাঘের-গ্রাম’ বা ‘বাঘুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বাঘুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
এছাড়াও, আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকুল’ গাছের নাম থেকে। এই অঞ্চলে প্রচুর বকুল গাছ দেখা যেত বলে একে ‘বকুলের নগর’ বা ‘বকুলোরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুলোরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
তত্ত্ব 3: ভাগবান থেকে বগুড়া
বগুড়ার নামকরণের পেছনে বেশ কয়েকটি তত্ত্ব প্রচলিত আছে। প্রথম তত্ত্বটি হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকর’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, এই এলাকায় প্রচুর বকর দেখা যেত, তাই একে ‘বকরের নগর’ বা ‘বকুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বাঘ’ শব্দ থেকে। কিংবদন্তি আছে, প্রাচীনকালে এই এলাকায় অনেক বাঘ বাস করত। এ কারণে একে ‘বাঘের-গ্রাম’ বা ‘বাঘুরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বাঘুরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
এছাড়াও, আরেকটি তত্ত্ব হলো, বগুড়া নামটি এসেছে ‘বকুল’ গাছের নাম থেকে। এই অঞ্চলে প্রচুর বকুল গাছ দেখা যেত বলে একে ‘বকুলের নগর’ বা ‘বকুলোরা’ বলা হতো। পরবর্তীকালে ‘বকুলোরা’ শব্দটি ‘বগুড়া’য় রূপান্তরিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
Leave a Reply