আমরা প্রায়ই “খ্রিস্টপূর্বাব্দ” (BCE) এবং “খ্রিস্টাব্দ” (CE) শব্দ দুটি শুনে থাকি। তবে কীভাবে এই সংক্ষিপ্ত শব্দদুটি এসেছে এবং এগুলো কীভাবে আমাদের সময় গণনা করার উপায়কে প্রভাবিত করে তা অনেকেই জানেন না। আমার এই ব্লগ পোস্টে, আমি আপনাদেরকে খ্রিস্টপূর্বাব্দের ইতিহাস, কীভাবে এটি গণনা করা হয় এবং এটি আমাদের বর্তমান ক্যালেন্ডার সিস্টেমে কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সে সম্পর্কে জানাব। আমাদের এই যাত্রা শুরু হবে খ্রিস্টপূর্বাব্দের সূচনার দিক থেকে, তারপর আমরা খ্রিস্টজন্মের গণনা এবং বাইবেলে খ্রিস্টপূর্বাব্দের উল্লেখ পর্যালোচনা করব। আমরা বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রভাব এবং কিভাবে খ্রিস্টাব্দ আধুনিক যুগে বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হচ্ছে তাও দেখব। আপনি যদি কখনও এই প্রশ্নগুলো করে থাকেন, তাহলে এই ব্লগ পোস্টটি আপনার জন্যই।
খ্রিস্টপূর্বাব্দের সূচনা
খ্রিস্টপূর্বাব্দ’কে কেন উল্টো করে গণনা করা হয়?
খ্রিস্টপূর্বাব্দ আজ থেকে পেছনের সময়ের হিসাব রাখার একটা ব্যবস্থা। খ্রিস্টপূর্বাব্দ’কে কেন উল্টো করে গণনা করা হয়, তার জন্য কয়েকটি কারণ আছে।
প্রথমত, খ্রিস্টপূর্বাব্দ হলো একটি খ্রিস্টান পঞ্জিকা। এই পঞ্জিকাটি যিশু খ্রিস্টের জন্মের বছরকে শূন্য বছর হিসেবে ধরে নেয়। তাই, যিশু খ্রিস্টের জন্মের আগের বছরগুলো খ্রিস্টপূর্বাব্দ হিসেবে গণনা করা হয়।
দ্বিতীয়ত, খ্রিস্টপূর্বাব্দ ব্যবস্থাটি একটি রৈখিক ব্যবস্থা। অর্থাৎ, এটি একটি সরলরেখায় পেছনের দিকে গণনা করা হয়। যদি খ্রিস্টপূর্বাব্দ’কে এগিয়ে দিকে গণনা করা হতো, তাহলে এটি একটি বৃত্তাকার ব্যবস্থা হতো, যা বেশ বিভ্রান্তিকর হতো।
তৃতীয়ত, খ্রিস্টপূর্বাব্দ ব্যবস্থাটি একটি সর্বজনীন ব্যবস্থা। অর্থাৎ, এটি বিশ্বের সবাই ব্যবহার করে। যদি খ্রিস্টপূর্বাব্দ’কে এগিয়ে দিকে গণনা করা হতো, তাহলে বিভিন্ন দেশের মধ্যে তারিখ সম্পর্কে বিভ্রান্তি হতে পারতো।
তাই, খ্রিস্টপূর্বাব্দ’কে উল্টো করে গণনা করার এই কারণগুলোই রয়েছে। এই ব্যবস্থাটি একটি সরল, সুশৃঙ্খল এবং সর্বজনীন ব্যবস্থা, যা আমাদের পেছনের সময়ের ঘটনাগুলো বুঝতে সাহায্য করে।
খ্রিস্টজন্মের গণনা
কীভাবে আসে সেই বিষয়ে তুমি যদি জানতে চাও তবে এখানে তোমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল। ক্রিসমাসের জন্মের পর থেকে গণনা শুরু হয়, তাই ক্রিসমাসকে উল্লেখ করার জন্য খ্রিস্টজন্মকেই ব্যবহার করা হয়। এর আগের সময়গুলিকে খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলা হয়। এই পদ্ধতিটি ষষ্ঠ শতাব্দীতে ডায়োনিসিয়াস এক্সিগুয়াস নামক একজন সন্ন্যাসী দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল। তিনি খ্রিস্টের জন্মের তারিখ গণনা করার চেষ্টা করছিলেন কিন্তু তিনি ভুল করেছিলেন। তিনি খ্রিস্টের জন্ম 753 খ্রিস্টপূর্বাব্দের 25 ডিসেম্বর হিসাবে গণনা করেছিলেন, যা আসলে 6 বা 7 খ্রিস্টপূর্বাব্দে হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে তাঁর পদ্ধতিটি ইতিমধ্যেই প্রচলিত হয়ে গেছে এবং তাই আজও ব্যবহৃত হচ্ছে।
বাইবেলে খ্রিস্টপূর্বাব্দের উল্লেখ
কীভাবে আসে সেই বিষয়ে তুমি যদি জানতে চাও তবে এখানে তোমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল। ক্রিসমাসের জন্মের পর থেকে গণনা শুরু হয়, তাই ক্রিসমাসকে উল্লেখ করার জন্য খ্রিস্টজন্মকেই ব্যবহার করা হয়। এর আগের সময়গুলিকে খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলা হয়। এই পদ্ধতিটি ষষ্ঠ শতাব্দীতে ডায়োনিসিয়াস এক্সিগুয়াস নামক একজন সন্ন্যাসী দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল। তিনি খ্রিস্টের জন্মের তারিখ গণনা করার চেষ্টা করছিলেন কিন্তু তিনি ভুল করেছিলেন। তিনি খ্রিস্টের জন্ম 753 খ্রিস্টপূর্বাব্দের 25 ডিসেম্বর হিসাবে গণনা করেছিলেন, যা আসলে 6 বা 7 খ্রিস্টপূর্বাব্দে হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে তাঁর পদ্ধতিটি ইতিমধ্যেই প্রচলিত হয়ে গেছে এবং তাই আজও ব্যবহৃত হচ্ছে।
পরিচিতি ও ব্যবহারের প্রসার
কীভাবে আসে সেই বিষয়ে তুমি যদি জানতে চাও তবে এখানে তোমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল। ক্রিসমাসের জন্মের পর থেকে গণনা শুরু হয়, তাই ক্রিসমাসকে উল্লেখ করার জন্য খ্রিস্টজন্মকেই ব্যবহার করা হয়। এর আগের সময়গুলিকে খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলা হয়। এই পদ্ধতিটি ষষ্ঠ শতাব্দীতে ডায়োনিসিয়াস এক্সিগুয়াস নামক একজন সন্ন্যাসী দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল। তিনি খ্রিস্টের জন্মের তারিখ গণনা করার চেষ্টা করছিলেন কিন্তু তিনি ভুল করেছিলেন। তিনি খ্রিস্টের জন্ম 753 খ্রিস্টপূর্বাব্দের 25 ডিসেম্বর হিসাবে গণনা করেছিলেন, যা আসলে 6 বা 7 খ্রিস্টপূর্বাব্দে হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে তাঁর পদ্ধতিটি ইতিমধ্যেই প্রচলিত হয়ে গেছে এবং তাই আজও ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রভাব
কীভাবে আসে সেই বিষয়ে তুমি যদি জানতে চাও তবে এখানে তোমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল। ক্রিসমাসের জন্মের পর থেকে গণনা শুরু হয়, তাই ক্রিসমাসকে উল্লেখ করার জন্য খ্রিস্টজন্মকেই ব্যবহার করা হয়। এর আগের সময়গুলিকে খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলা হয়। এই পদ্ধতিটি ষষ্ঠ শতাব্দীতে ডায়োনিসিয়াস এক্সিগুয়াস নামক একজন সন্ন্যাসী দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল। তিনি খ্রিস্টের জন্মের তারিখ গণনা করার চেষ্টা করছিলেন কিন্তু তিনি ভুল করেছিলেন। তিনি খ্রিস্টের জন্ম 753 খ্রিস্টপূর্বাব্দের 25 ডিসেম্বর হিসাবে গণনা করেছিলেন, যা আসলে 6 বা 7 খ্রিস্টপূর্বাব্দে হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে তাঁর পদ্ধতিটি ইতিমধ্যেই প্রচলিত হয়ে গেছে এবং তাই আজও ব্যবহৃত হচ্ছে।
আধুনিক যুগে খ্রিস্টপূর্বাব্দের গুরুত্ব
খ্রিস্টপূর্বাব্দ, যা সাধারণত বিসি হিসেবে সংক্ষিপ্ত করা হয়, হল একটি ক্যালেন্ডার সিস্টেম যা খ্রিস্টের জন্মের আগের বছরগুলিকে গণনা করে। এটি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত সবচেয়ে সাধারণ ক্যালেন্ডার সিস্টেম। তবে শুধুমাত্র খ্রিস্টীয় অঞ্চলগুলিতেই নয়; আধুনিক বিশ্বেও খ্রীষ্টপূর্বাব্দ একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা। কেননা অতীতকে বুঝতে এবং আধুনিক ইতিহাসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে সাহায্য করে।
দিন, মাস এবং বছর পৃথিবীর আবর্তনের উপর ভিত্তি করে গণনা করা হয়। আধুনিক যুগের ক্যালেন্ডারে, আমরা পৃথিবীর সূর্যের চারপাশে ঘোরাকে বছর হিসাবে এবং পৃথিবীর নিজ অক্ষে ঘোরাকে দিন হিসাবে বিবেচনা করি। এই ভিত্তিটি অতীতের সময়কালকেও বুঝতে সাহায্য করে। যখন আমরা প্রাচীন সভ্যতা এবং ঘটনাবলীর কথা বলি তখন আমাদের একটি রেফারেন্স পয়েন্ট প্রয়োজন যা আমাদের অতীতকে বর্তমানের সাথে সংযুক্ত করতে সাহায্য করে। খ্রিস্টপূর্বাব্দ এই রেফারেন্স পয়েন্টটি প্রদান করে, যা আমাদের অতীতের ঘটনাবলী বুঝতে সাহায্য করে।
তদুপরি, খ্রিস্টপূর্বাব্দ বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে যোগাযোগ এবং মিথস্ক্রিয়া বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বিভিন্ন সংস্কৃতির নিজস্ব ক্যালেন্ডার সিস্টেম রয়েছে, তবুও খ্রিস্টপূর্বাব্দ বিভিন্ন সময়রেখাকে তুলনা করতে এবং বিভিন্ন ঘটনার সময়কাল বুঝতে একটি সাধারণ প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে।
অতএব, খ্রিস্টপূর্বাব্দ শুধুমাত্র অতীতের একটি গণনা ব্যবস্থা নয়; বরং এটি আধুনিক বিশ্বেও একটি গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম। এটি আমাদের অতীতকে বুঝতে, বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনে এবং বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করে।
Leave a Reply