কেঁ লিখতে কীবোর্ডে কোন কোন কী চাপতে হবে? (সহজ উপায়)

কেঁ লিখতে কীবোর্ডে কোন কোন কী চাপতে হবে? (সহজ উপায়)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা সবাই ইংরেজি কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকি, কিন্তু অনেকেই কিবোর্ডের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জানেন না। এই আর্টিকেলটিতে আমি ইংরেজি কিবোর্ডের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি ইংরেজি কিবোর্ডের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন। আমি ইংরেজি কিবোর্ডের লেআউট, ‘ক’ অক্ষরের অবস্থান, ক্যাপস লক কী, শিফ্ট কী, কন্ট্রোল কী এবং কিছু অতিরিক্ত টিপস নিয়ে আলোচনা করব। এই আর্টিকেলটি আপনাকে ইংরেজি কিবোর্ডের সঠিক ব্যবহারে দক্ষ হতে সাহায্য করবে।

ইংরেজি কিবোর্ড লেআউট

ে ‘ক্ষ’ লিখতে, আমরা নিম্নলিখিত কীগুলি ধারাবাহিকভাবে চাপব।

প্রথমে ‘s’ কী চাপুন। এরপর ‘h’ কী চাপুন। এখন ‘i’ কী চাপুন। অতঃপর ‘f’ কী চাপুন। এরপর ‘t’ কী চাপুন। অবশেষে, ‘Spacebar’ কী চাপুন। এতে ‘ক্ষ’ অক্ষরটি প্রদর্শিত হবে।

উদাহরণস্বরূপ, ‘ক্ষণ’ শব্দটি লিখতে, আমরা ‘s’, ‘h’, ‘i’, ‘f’, ‘t’ এবং ‘Spacebar’ কীগুলি ধারাবাহিকভাবে চাপব।

‘ক’ এর অবস্থান

কিবোর্ড থেকে ইংরেজি ‘ক’ লেখার জন্য নিম্নলিখিত কীগুলি চাপতে হবে:

১। বাম পাশের সিফট কী ধরে রাখুন।
২। বাম হাতের সবার নিচের সারিতে সবচেয়ে ডান পাশের কীটি চাপুন যা ‘Z’ দ্বারা চিহ্নিত।

এই দুটি কী একসাথে চাপলে ইংরেজি ‘ক’ অক্ষরটি তৈরি হবে।

উদাহরণ:
আপনার নাম কি জানতে পারি?

ক্যাপস লক ব্যবহার

আমরা প্রায়ই ইংরেজি শব্দে করি। কিন্তু কিছুক্ষেত্রে আমরা বাংলায়ও ক্যাপস লকে লিখতে চাই। বিশেষ করে ক্যাপশন বা শিরোনামে। তাই অনেকেই কীবোর্ড থেকে বাংলায় ক্যাপস লক করার পদ্ধতি জানতে চান। বাংলায় ক্যাপস লক করতে কীবোর্ডের কি নাম্বার ব্যাবহার করতে হয় তা নিয়েই আজকের আয়োজন।

বাংলায় ক্যাপস লক করতে হলে কীবোর্ডের SHIFT এবং ( > ) এই দুইটি কি একসাথে চাপতে হবে। এবার যদি কোনো বাংলা অক্ষর টাইপ করা হয় তাহলে তাই বড় অক্ষরে টাইপ হবে। যেমন SHIFT ( > ) এ দুইটি কি চেপে ধরে আমরা যদি ‘ক’ টাইপ করি তাহলে তা বড় অক্ষরে ‘ক’ হিসেবে টাইপ হবে। আমরা যদি চাই পূর্ণ শব্দ বা বাক্য বড় অক্ষরে টাইপ করতে তাহলে SHIFT ( > ) এ দুইটি কি একসাথে চেপে ধরে পুরো শব্দ বা বাক্যটি টাইপ করতে পারি। এভাবে নিজের প্রয়োজন মত বাংলায় খুব সহজেই ক্যাপস লক করা যায়।

See also  ওয়েব হোস্টিং কী এবং কোথা থেকে ক্রয় করবেন: একটি বিস্তারিত গাইড

বাংলা লেখার সময়ে আমরা বড় ও ছোট হাতের অক্ষর ব্যবহার করি। যেমন- ‘আমি’ শব্দটিতে ‘আ’ অক্ষরটি বড় হাতের আর ‘মি’ অক্ষরটি ছোট হাতের। এইভাবে লিখলেই একটি শব্দের অর্থ বদলাতে পারে। তাই বাংলা লিখার সময়ে ক্যাপস লক সঠিকভাবে ব্যবহার করাটা খুব জরুরি।

শিফ্ট কি ব্যবহার

আমরা প্রায়ই ইংরেজি শব্দে করি। কিন্তু কিছুক্ষেত্রে আমরা বাংলায়ও ক্যাপস লকে লিখতে চাই। বিশেষ করে ক্যাপশন বা শিরোনামে। তাই অনেকেই কীবোর্ড থেকে বাংলায় ক্যাপস লক করার পদ্ধতি জানতে চান। বাংলায় ক্যাপস লক করতে কীবোর্ডের কি নাম্বার ব্যাবহার করতে হয় তা নিয়েই আজকের আয়োজন।

বাংলায় ক্যাপস লক করতে হলে কীবোর্ডের SHIFT এবং ( > ) এই দুইটি কি একসাথে চাপতে হবে। এবার যদি কোনো বাংলা অক্ষর টাইপ করা হয় তাহলে তাই বড় অক্ষরে টাইপ হবে। যেমন SHIFT ( > ) এ দুইটি কি চেপে ধরে আমরা যদি ‘ক’ টাইপ করি তাহলে তা বড় অক্ষরে ‘ক’ হিসেবে টাইপ হবে। আমরা যদি চাই পূর্ণ শব্দ বা বাক্য বড় অক্ষরে টাইপ করতে তাহলে SHIFT ( > ) এ দুইটি কি একসাথে চেপে ধরে পুরো শব্দ বা বাক্যটি টাইপ করতে পারি। এভাবে নিজের প্রয়োজন মত বাংলায় খুব সহজেই ক্যাপস লক করা যায়।

বাংলা লেখার সময়ে আমরা বড় ও ছোট হাতের অক্ষর ব্যবহার করি। যেমন- ‘আমি’ শব্দটিতে ‘আ’ অক্ষরটি বড় হাতের আর ‘মি’ অক্ষরটি ছোট হাতের। এইভাবে লিখলেই একটি শব্দের অর্থ বদলাতে পারে। তাই বাংলা লিখার সময়ে ক্যাপস লক সঠিকভাবে ব্যবহার করাটা খুব জরুরি।

কন্ট্রোল কি ব্যবহার

কিবোর্ড ব্যবহার করে ইংরেজির ‘ক্ষ’ লেখার জন্য, আপনাকে দুটি কী ব্যবহার করতে হবে:

  1. প্রথমে, ‘K’ কী চাপুন।
  2. তারপরে, ‘S’ কী চাপুন।

এই দুটি কী একসঙ্গে চাপলে আপনি ‘ক্ষ’ অক্ষরটি পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, “ক্ষেত্র” শব্দটি লিখতে আপনাকে ‘K’ এবং ‘S’ কী একসঙ্গে চাপতে হবে। ‘K’ কী চাপার পর আপনার স্ক্রিনে ‘K’ অক্ষরটি দেখাবে। তারপরে ‘S’ কী চাপার সাথে সাথে ‘ক্ষ’ অক্ষরটি প্রদর্শিত হবে। এইভাবে, আপনি কিবোর্ড ব্যবহার করে সহজেই ‘ক্ষ’ লিখতে পারেন।

See also  মেসি VS রোনালদো: এই যুগের সেরা কে?

অতিরিক্ত টিপস

আমি ইংরেজি বর্ণমালায় তোমাদের চেনানোর জন্য একটি সহজ পদ্ধতি ব্যাখ্যা করেছি। এই সহজ পদ্ধতিটিই শ্রেষ্ঠ, আমি নিশ্চিত, তবে এটি তোমাদের জন্য উপকারী হয়ে উঠতে পারে, যদি তুমি এই কাজের জন্য কিছু অতিরিক্ত বিষয়গুলি প্রয়োগ করো। এই অতিরিক্ত বিষয়গুলির মধ্যে কিছু হলো:
১) তোমার কাজের সময় নিয়ম-মাফিক হও এবং একই সঙ্গে অধিক সময় ধরে তুমি কাজটি করতে থেকো না। কিছুক্ষণ কাজ করার পর বিশ্রামের প্রয়োজন। বিশ্রাম নিলে তুমি তোমার কাজ আরও ভালভাবে করতে পারবে।
২) তোমার কি-বোর্ডে চেয়ে চেয়ে কাজ করো না। একবার তুমি কোন বর্ণটির অক্ষরটি কোন কি-বোর্ড ‘কী’টি দিয়ে লিখবে, তা মনে রাখার চেষ্টা কর। এছাড়া তুমি কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো মনে রাখার জন্য কী-বোর্ড স্টিকার ব্যবহার করতে পারো।
৩) কোন অক্ষরটি কোন কি-বোর্ড ‘কী’ দিয়ে লেখা হয়, সেটা মনে রাখার জন্য তুমি লিখিত অক্ষরগুলির সঙ্গে সেই কি-বোর্ড ‘কী’টির রেখাটি মনে রাখার চেষ্টা কর।
৪) তুমি একবার কোন শব্দটির বানান সম্পূর্ণভাবে মনে রাখলে, সেটা কী-বোর্ডের মাধ্যমে লিখে দেখ, সেদিন তোমার আর সেই শব্দটির বানান ভুল হওয়ার সম্ভাবনা আর অতটা থাকবে না।
এই অতিরিক্ত টিপগুলোর প্রয়োগে তুমি অবশ্যই খুব দ্রুতই তোমার কি-বোর্ড ব্যবহারে পারদর্শী হয়ে উঠতে পারবে, আমি আশা করি।

Payel Avatar

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *