আমি প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত “পৃথিবী” নামের ইতিহাস সম্পর্কে লিখতে যাচ্ছি। প্রাচীনকালে মানুষ বিশ্বাস করত যে পৃথিবী সমতল এবং এটি একটি বিশাল সাদা হাতির পিঠে রয়েছে। গ্রীক এবং রোমান পুরাণে, পৃথিবীকে গায়া নামে এক দেবী হিসাবে উপাসনা করা হত। উত্তর ইউরোপের কিংবদন্তীতে, পৃথিবীকে একটি বিশাল वृक्ष Yggdrasil হিসাবে দেখা হত। আন্তর্জাতিকভাবে, “পৃথিবী” শব্দটি বিভিন্ন ভাষায় ব্যবহৃত হয়। আমি “পৃথিবী” শব্দের ব্যবহারের বিস্তার সম্পর্কেও লিখব।
‘পৃথিবী’ নামের ইতিহাস
আমাদের গ্রহের নাম “পৃথিবী” রাখা হয়েছে এর সংস্কৃত শব্দ “পৃথিবী” থেকে, যা “স্থলভাগ” বা “মাটি” বোঝায়। প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রে, পৃথিবীকে প্রধান পাঁচটি উপাদানের মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হত: পৃথিবী, জল, আগুন, বায়ু এবং আকাশ। এটিকে প্রায়শই “ভূমি” হিসাবেও উল্লেখ করা হত, যা এর কঠিন পৃষ্ঠকে বোঝায়।
গ্রীকরাও তাদের ভাষায় “পৃথ্বি” নামটি গ্রহণ করেছিল এবং এটিকে “গায়েয়া” নামের একটি দেবতার সাথে যুক্ত করেছিল, যাকে তারা পৃথিবীর দেবী হিসাবে পূজা করত। রোমানরা পরে গ্রীক নামটি গ্রহণ করে এবং এটিকে “টেরা” নামে ল্যাটিন করে।
সময়ের সাথে সাথে, “পৃথিবী” শব্দটি বিশ্বের অনেক ভাষায় গৃহীত হয়েছে। ইংরেজিতে, “Earth” নামটি প্রায় 11 তম শতাব্দী থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি অ্যাংলো-স্যাক্সন শব্দ “eorthe” থেকে এসেছে, যা “মাটি” বা “জমি” বোঝায়।
তাই, আমাদের গ্রহের নাম “পৃথিবী” এর মূল শব্দটি প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রে “পৃথিবী” শব্দে পাওয়া যায়, যা “স্থলভাগ” বা “মাটি” বোঝায়।
প্রাচীনকালের বিশ্বাস
প্রাচীনকালে, মানুষ পৃথিবী সৃষ্টি সম্পর্কে বিভিন্ন বিশ্বাস এবং কিংবদন্তি রেখেছিল। ব্যাবিলনীয়রা বিশ্বাস করত যে মারডুক নামে একজন দেবতা সামুদ্রিক দেবী তিয়ামতকে হত্যা করেছিলেন এবং তার দেহ থেকে পৃথিবী এবং আকাশ তৈরি করেছিলেন। মিশরীয়রা বিশ্বাস করত যে রা নামে একজন সূর্যদেব পৃথিবীকে নানু নামে এক মহাসাগর থেকে বের করে এনেছিলেন। গ্রীকরা বিশ্বাস করত যে পৃথিবী হল গায়া নামে একটি দেবীর দেহ, যিনি কাঁপলেই ভূমিকম্প হয়।
এছাড়াও, কিছু প্রাচীন সংস্কৃতি বিশ্বাস করত যে পৃথিবী একটি বিশাল কচ্ছপের পিঠে অবস্থিত। অন্যরা বিশ্বাস করত যে এটি একটি গাছের সামনে অবস্থিত যা বিশ্বজগতের কেন্দ্রে অবস্থিত। এমনকি কিছু সংস্কৃতি বিশ্বাস করত যে পৃথিবী একটি সমতল ডিস্ক যা বিশাল স্তম্ভ দ্বারা সমর্থিত। এই প্রাচীন বিশ্বাসগুলি সৃষ্টি সম্পর্কে মানবজাতির আগ্রহ এবং বিস্ময়কে প্রতিফলিত করে। যদিও আজ আমরা জানি যে পৃথিবী একটি গোলাকার গ্রহ যা সূর্যের চারপাশে ঘোরে, তবুও এই প্রাচীন কিংবদন্তিগুলি আমাদের সাংস্কৃতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে রয়ে গেছে।
গ্রীক এবং রোমান পুরাণ
দুটি সমৃদ্ধ এবং প্রভাবশালী পুরাণ যা আমাদের প্রাচীন বিশ্বের ধ্যান-ধারণা এবং বিশ্বাসকে বুঝতে সাহায্য করে। এই পুরাণগুলোতে দেবতাদের, দেবীদের, নায়কদের এবং রাক্ষসদের বিভিন্ন গল্প রয়েছে, যাদের কীর্তি এবং দুর্ভাগ্য আমাদের মানব অবস্থার প্রতিফলন ঘটায়। গ্রীক পুরাণ হোমারের ইলিয়াড ও ওডিসির মতো মহাকাব্য কবিতায় সংরক্ষিত হয়েছে, যখন রোমান পুরাণ ভার্জিলের এনিড এবং ওভিডের মেটামরফোসেসের মতো রচনায় পাওয়া যায়। এই পুরাণের চরিত্র এবং গল্পগুলি সাহিত্য, শিল্প এবং সংস্কৃতিতে শতাব্দী ধরে অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছে, এবং এখনও আজ আমাদের কল্পনাকে উদ্দীপ্ত করে এবং আমাদের ইতিহাসকে আলোকিত করে।
উত্তর ইউরোপের কিংবদন্তী
গুলি সুদীর্ঘকাল ধরে মানুষের মুখে মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলের রহস্যময় বনে এবং অন্ধকার হ্রদে অতীতের সাক্ষ্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। নরওয়েজিয়ান বনাঞ্চলের ট্রলগুলি, সুইডিশ উপকূলের সেরেন এবং ফিনিশ জলাভূমির মার্শলিশস – প্রত্যেক কিংবদন্তিই এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কথা বলে। এই কিংবদন্তিগুলি শুধুমাত্র বিনোদন প্রদান করে না, বরং এই অঞ্চলের লোকদের প্রকৃতির শক্তি এবং অদৃশ্য জগতের প্রতি শ্রদ্ধার কথাও বলে। তাদের গল্প শোনা এবং পুনঃবর্ণন করা, আমরা উত্তর ইউরোপের এই অত্যাশ্চর্য কিংবদন্তিগুলির জীবন্ত ঐতিহ্যকে জীবিত রাখতে সহায়তা করি।
আন্তর্জাতিক ব্যাপকতা
গুলি সুদীর্ঘকাল ধরে মানুষের মুখে মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলের রহস্যময় বনে এবং অন্ধকার হ্রদে অতীতের সাক্ষ্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। নরওয়েজিয়ান বনাঞ্চলের ট্রলগুলি, সুইডিশ উপকূলের সেরেন এবং ফিনিশ জলাভূমির মার্শলিশস – প্রত্যেক কিংবদন্তিই এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কথা বলে। এই কিংবদন্তিগুলি শুধুমাত্র বিনোদন প্রদান করে না, বরং এই অঞ্চলের লোকদের প্রকৃতির শক্তি এবং অদৃশ্য জগতের প্রতি শ্রদ্ধার কথাও বলে। তাদের গল্প শোনা এবং পুনঃবর্ণন করা, আমরা উত্তর ইউরোপের এই অত্যাশ্চর্য কিংবদন্তিগুলির জীবন্ত ঐতিহ্যকে জীবিত রাখতে সহায়তা করি।
ব্যবহারের বিস্তার
গুলি সুদীর্ঘকাল ধরে মানুষের মুখে মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলের রহস্যময় বনে এবং অন্ধকার হ্রদে অতীতের সাক্ষ্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। নরওয়েজিয়ান বনাঞ্চলের ট্রলগুলি, সুইডিশ উপকূলের সেরেন এবং ফিনিশ জলাভূমির মার্শলিশস – প্রত্যেক কিংবদন্তিই এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কথা বলে। এই কিংবদন্তিগুলি শুধুমাত্র বিনোদন প্রদান করে না, বরং এই অঞ্চলের লোকদের প্রকৃতির শক্তি এবং অদৃশ্য জগতের প্রতি শ্রদ্ধার কথাও বলে। তাদের গল্প শোনা এবং পুনঃবর্ণন করা, আমরা উত্তর ইউরোপের এই অত্যাশ্চর্য কিংবদন্তিগুলির জীবন্ত ঐতিহ্যকে জীবিত রাখতে সহায়তা করি।
Leave a Reply