আন্তর্জাতিক ভ্রমণ একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা হতে পারে, তবে এটি খরচের দিক থেকেও বিস্তর হতে পারে। তাই, বিদেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করার আগে আপনার নিজের বাজেটের একটি ভালো ধারণা থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্লগ পোস্টে, আমি আপনাকে বিদেশ ভ্রমণের কিছু প্রধান খরচের একটি ওভারভিউ দেব, যাতে আপনি আপনার বাজেটের পরিকল্পনা করতে এবং অপ্রত্যাশিত খরচ এড়াতে পারেন।
আমি ফ্লাইটের টিকিটের খরচ, ভিসা ফি, আবাসনের খরচ, খাবারের খরচ, পরিবহনের খরচ এবং অন্যান্য অতিরিক্ত খরচ সহ বিভিন্ন খরচ আচ্ছাদন করব। প্রতিটি বিভাগের জন্য, আমি আপনাকে একটি সাধারণ ধারণা দেব যে আপনি কী আশা করতে পারেন, পাশাপাশি আপনার খরচ কমানোর জন্য কয়েকটি টিপসও দেব। বাজেট ভ্রমণের জন্য কিছু সাধারণ টিপসও দেব যা আপনাকে অর্থ সাশ্রয় করতে সাহায্য করতে পারে। তাই, আপনি যদি আন্তর্জাতিক ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তবে আপনার পড়তে থাকার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
ফ্লাইটের টিকিটের খরচ
লন্ডনে ভ্রমণের সামগ্রিক খরচের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে ফ্লাইটের টিকিটের দাম বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন ভ্রমণের সময়, এয়ারলাইন এবং টিকিটের ধরন।
সাধারণত, অফ-সিজনে ফ্লাইটের টিকিটের দাম কম হয়। শীতকালে (নভেম্বর থেকে মার্চ) এবং জানুয়ারির প্রথম দিকে দাম সবচেয়ে কম থাকে। উল্টোদিকে, গ্রীষ্মকালে (জুন থেকে আগস্ট) এবং ক্রিসমাস এবং নববর্ষের ছুটির দিনে দাম সবচেয়ে বেশি হয়।
এয়ারলাইনও ফ্লাইটের টিকিটের দামে একটি ভূমিকা পালন করে। কিছু এয়ারলাইন, যেমন বাংলাদেশ বিমান এবং এমিরেটস, অন্যদের তুলনায় উচ্চমানের পরিষেবা প্রদান করে এবং এর ফলে তাদের টিকিটের দামও বেশি হয়। লো-কস্ট এয়ারলাইন, যেমন ইজিজেট এবং রায়ানএয়ার, সাধারণত সস্তা টিকিট অফার করে, তবে তারা প্রায়শই অতিরিক্ত ফি, যেমন ব্যাগেজ চেক করার ফি এবং সিট নির্বাচনের ফি, আরোপ করে।
টিকিটের ধরনও ফ্লাইটের টিকিটের দামে একটি ফ্যাক্টর। ইকোনোমি ক্লাসের টিকিট সাধারণত সবচেয়ে সস্তা, এরপর প্রিমিয়াম ইকোনোমি এবং বিজনেস ক্লাস। যদি তুমি আরাম এবং সুবিধা পছন্দ করো, তবে প্রিমিয়াম ক্যাবিনের টিকিটের জন্য তোমাকে আরও বেশি খরচ করতে হবে।
ভিসার খরচ
আপনি যদি লন্ডন ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তাহলে আপনাকে একটি ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। লাগবে £95। আপনি যদি আপনার ভিসার জন্য অগ্রাধিকার পরিষেবা চান তবে আপনাকে অতিরিক্ত £120 দিতে হবে।
আপনি যদি অনলাইনে ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনাকে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড দিয়ে অর্থ প্রদান করতে হবে। আপনি যদি কাগজে আবেদন করেন তাহলে আপনাকে ব্যাংক ড্রাফট বা ম্যানি অর্ডার দিয়ে অর্থ প্রদান করতে হবে।
আপনার ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াটি সফল হওয়ার পরে, আপনাকে ভিসা ফি প্রদান করার জন্য একটি চিঠি পাঠানো হবে। আপনাকে চিঠিতে উল্লিখিত নির্দেশাবলী অনুসরণ করে অর্থ প্রদান করতে হবে।
আপনার প্রদান না করা পর্যন্ত আপনার ভিসার আবেদনটি প্রক্রিয়া করা হবে না।
আবাসনের খরচ
লন্ডনে ভ্রমণের অন্যতম প্রধান খরচ হলো আবাসন। লন্ডন একটি ব্যয়বহুল শহর, তাই থাকার জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা খুঁজে পাওয়া মূল্যবান হতে পারে। তবে, আপনার বাজেট এবং প্রয়োজনীয়তা অনুসারে বিভিন্ন বিকল্প রয়েছে।
লন্ডনের সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন বিকল্পগুলির মধ্যে একটি হল হোস্টেল। হোস্টেলগুলি সাধারণত ব্যক্তিগত কক্ষ বা ডর্ম রুম অফার করে, এবং প্রতি রাতে সাধারণত £15 থেকে £30 এর মধ্যে খরচ হয়। হোস্টেলগুলি অন্যান্য ভ্রমণকারীদের সাথে দেখা করার এবং বন্ধুত্ব করার দুর্দান্ত জায়গা হতে পারে, তবে সেগুলি প্রায়ই শোরগোলও হতে পারে এবং গোপনীয়তা সীমিত হতে পারে।
আপনি যদি কিছুটা বেশি ব্যয় করতে ইচ্ছুক হন, তবে আপনি একটি গেস্টহাউস বা B&B বুক করতে পারেন। গেস্টহাউসগুলি হোস্টেলের চেয়ে আরও আরামদায়ক হতে থাকে, এবং প্রতি রাতে সাধারণত £30 থেকে £60 এর মধ্যে খরচ হয়। B&B-তে সাধারণত একটি निजी कमरा और निजी बाथरूम शामिल होता है, और इसमें अक्सर नाश्ता भी शामिल होता है।
यदि आप लंदन में एक अपार्टमेंट किराए पर लेने में रुचि रखते हैं, तो आपको प्रति सप्ताह कम से कम £200 का भुगतान करने की अपेक्षा करनी चाहिए। अपार्टमेंट आकार और स्थान के आधार पर कीमत में काफी भिन्नता हो सकती है। आप लंदन में अल्पकालिक अपार्टमेंट किराए पर लेने के लिए Airbnb जैसी वेबसाइटों का उपयोग कर सकते हैं।
अंत में, यदि आप लंदन में एक होटल में ठहरने का विकल्प चुनते हैं, तो आपको प्रति रात कम से कम £100 का भुगतान करने की अपेक्षा करनी चाहिए। लंदन में कई प्रकार के होटल हैं, इसलिए आप अपने बजट और आवश्यकताओं के लिए एक होटल पा सकते हैं।
খাবারের খরচ
যখন লন্ডন ভ্রমণের কথা আসে, তখন আপনার সামগ্রিক বাজেটের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হতে পারে। শহরটি পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থান, তাই এটি অবাক হওয়ার কিছু নেই যে সেখানে খাবার মূল্যবান হতে পারে।
যাইহোক, আপনি সচেতন পরিকল্পনার মাধ্যমে আপনার সাশ্রয় করতে পারেন। এখানে লন্ডনে আপনার কমিয়ে দেওয়ার জন্য কয়েকটি টিপস দেওয়া হল:
- স্থানীয়দের মত খান: পর্যটক এলাকাগুলি এড়িয়ে চলুন এবং স্থানীয় রেস্তোরাঁগুলিতে খান, যেখানে খাবার সাধারণত সস্তা হয়।
- স্ট্রিট ফুড উপভোগ করুন: লন্ডন স্ট্রিট ফুডের জন্য পরিচিত, যা সস্তা এবং সুস্বাদু। বাজার এবং রাস্তার খাবারের দোকানগুলি সস্তায় খাওয়ার দুর্দান্ত জায়গা।
- ঘরে রান্না করুন: যদি আপনার থাকার ব্যবস্থায় রান্নাঘর থাকে, তাহলে কিছু খাবার নিজে রান্না করার চেষ্টা করুন। এটি রেস্তোরাঁতে খাওয়ার চেয়ে অনেক সস্তা হবে।
- লঞ্চ স্পেশালের সুযোগ নিন: অনেক রেস্তোরাঁ মধ্যাহ্নভোজের সময় সস্তা সেট মেনু বা স্পেশাল অফার করে। এই অফারগুলি কম দামে পুরো খাবার পেতে একটি দুর্দান্ত উপায়।
- পানীয়ের জন্য পাবলিক হাউস দেখুন: পাবলিক হাউসগুলি সাধারণত রেস্তোরাঁর চেয়ে পানীয়ের জন্য সস্তা। তারা প্রায়ই সস্তা খাবারের বিকল্পও অফার করে।
এই টিপস অনুসরণ করে, আপনি লন্ডনে ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ সাশ্রয় করতে পারেন। আপনার পরিকল্পনা করার জন্য কিছু সময় ব্যয় করে, আপনি শহরটির রেস্তোরাঁ দৃশ্যের উপভোগ করতে পারেন এবং একই সাথে কিছু অর্থও বাঁচাতে পারেন।
পরিবহনের খরচ
যাতায়াত খরচ: বাংলাদেশ থেকে লন্ডন ভ্রমণের জন্য কত খরচ হতে পারে?
বাংলাদেশ থেকে লন্ডন ভ্রমণের পরিকল্পনা করলে, এটি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে যাতায়াত খরচ আপনার সামগ্রিক বাজেটের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ গঠন করবে। বিমানের টিকিটের দাম বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন ভ্রমণের সময়, বছরের সময় এবং আপনি যে বিমান সংস্থাটির সাথে ভ্রমণ করছেন। সাধারণত, আপনি ঢাকা থেকে লন্ডনে একটি রাউন্ড-ট্রিপ ফ্লাইটের জন্য 800 থেকে 1500 ডলারের মধ্যে খরচ করতে পারেন।
যাতায়াত খরচ কমানোর জন্য, আপনি বন্ধ মৌসুমে ভ্রমণ করার চেষ্টা করতে পারেন, মাঝারি দামের বিমান সংস্থাগুলির সাথে তুলনা করতে পারেন এবং ব্যাগেজ সহ দামগুলিকে মনোযোগ দিতে পারেন। এছাড়াও, যাতায়াত খরচ কমানোর জন্য বিভিন্ন অনলাইন ভ্রমণ সংস্থাগুলির প্রস্তাব এবং ছাড়ের সন্ধান করা উপকারী হতে পারে।
অন্যান্য খরচ
যাতায়াত খরচ: বাংলাদেশ থেকে লন্ডন ভ্রমণের জন্য কত খরচ হতে পারে?
বাংলাদেশ থেকে লন্ডন ভ্রমণের পরিকল্পনা করলে, এটি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে যাতায়াত খরচ আপনার সামগ্রিক বাজেটের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ গঠন করবে। বিমানের টিকিটের দাম বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন ভ্রমণের সময়, বছরের সময় এবং আপনি যে বিমান সংস্থাটির সাথে ভ্রমণ করছেন। সাধারণত, আপনি ঢাকা থেকে লন্ডনে একটি রাউন্ড-ট্রিপ ফ্লাইটের জন্য 800 থেকে 1500 ডলারের মধ্যে খরচ করতে পারেন।
যাতায়াত খরচ কমানোর জন্য, আপনি বন্ধ মৌসুমে ভ্রমণ করার চেষ্টা করতে পারেন, মাঝারি দামের বিমান সংস্থাগুলির সাথে তুলনা করতে পারেন এবং ব্যাগেজ সহ দামগুলিকে মনোযোগ দিতে পারেন। এছাড়াও, যাতায়াত খরচ কমানোর জন্য বিভিন্ন অনলাইন ভ্রমণ সংস্থাগুলির প্রস্তাব এবং ছাড়ের সন্ধান করা উপকারী হতে পারে।
Leave a Reply