মিশর, ইতিহাসের একটি দেশ যার রহস্যময় পিরামিড, প্রাচীন সভ্যতা এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী পরিচিত। কিন্তু আপনি কি জানেন যে “মিশর” নামের একটি রহস্যময় ইতিহাস আছে?
যখন আমি প্রথম মিশরের প্রাচীন নামগুলি অন্বেষণ করতে শুরু করেছিলাম, তখন আমি একটি অবিশ্বাস্য ভ্রমণে অংশগ্রহণ করেছিলাম যা প্রাচীন ভাষা, সভ্যতা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মধ্য দিয়ে গেছে। এই নিবন্ধে, আমি আপনাদের সাথে মিশর নামের উত্তেজনাপূর্ণ ইতিহাস ভাগ করে নেব। আমরা প্রাচীন মিশরীয়, গ্রীক এবং আরব শব্দের উৎপত্তি অন্বেষণ করব এবং দেখব কীভাবে এই নামটি শতাব্দী ধরে বিবর্তিত হয়েছে। তাই, বসুন, আরামদায়ক হন এবং মিশরের নামের এই রহস্যময় যাত্রায় আমার সাথে যোগ দিন, যেখানে আমরা অতীতের আওয়াজ শুনব এবং এই প্রাচীন দেশের সাথে আমাদের সংযোগের গভীরতা উপলব্ধি করব।
মিশরের প্রাচীন নাম
ের উৎপত্তি বেশ আকর্ষণীয় এবং বুঝতে সহজ। “মিশর” শব্দটি গ্রীক শব্দ “আইগিপ্তোস” থেকে এসেছে, যা আবার মিশরীয় ভাষায় “হেট-কা-প্তাহ” থেকে এসেছে, যার অর্থ “প্তাহের দেয়াল”। এটি সাক্কারায় অবস্থিত প্রাচীন মিশরীয় দেবতা প্তাহের মন্দিরকে বোঝায়। গ্রীকরা এই মন্দিরের সন্নিকটে অবস্থিত শহরটিকে “মেমফিস” বলে ডাকত। পরবর্তীতে, এই শহরটি সমগ্র মিশরের প্রতিনিধিত্ব করতে শুরু করে এবং গ্রীকরা সারা অঞ্চলটিকে “আইগিপ্তোস” নামে ডাকতে শুরু করে। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে, এই শব্দটি অবশেষে ইংরেজিতে “ইজিপ্ট” হিসাবে রূপান্তরিত হয়।
ইজিপ্ট শব্দের উৎপত্তি
ের উৎপত্তি বেশ আকর্ষণীয় এবং বুঝতে সহজ। “মিশর” শব্দটি গ্রীক শব্দ “আইগিপ্তোস” থেকে এসেছে, যা আবার মিশরীয় ভাষায় “হেট-কা-প্তাহ” থেকে এসেছে, যার অর্থ “প্তাহের দেয়াল”। এটি সাক্কারায় অবস্থিত প্রাচীন মিশরীয় দেবতা প্তাহের মন্দিরকে বোঝায়। গ্রীকরা এই মন্দিরের সন্নিকটে অবস্থিত শহরটিকে “মেমফিস” বলে ডাকত। পরবর্তীতে, এই শহরটি সমগ্র মিশরের প্রতিনিধিত্ব করতে শুরু করে এবং গ্রীকরা সারা অঞ্চলটিকে “আইগিপ্তোস” নামে ডাকতে শুরু করে। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে, এই শব্দটি অবশেষে ইংরেজিতে “ইজিপ্ট” হিসাবে রূপান্তরিত হয়।
গ্রীক প্রভাব
ের উৎপত্তি বেশ আকর্ষণীয় এবং বুঝতে সহজ। “মিশর” শব্দটি গ্রীক শব্দ “আইগিপ্তোস” থেকে এসেছে, যা আবার মিশরীয় ভাষায় “হেট-কা-প্তাহ” থেকে এসেছে, যার অর্থ “প্তাহের দেয়াল”। এটি সাক্কারায় অবস্থিত প্রাচীন মিশরীয় দেবতা প্তাহের মন্দিরকে বোঝায়। গ্রীকরা এই মন্দিরের সন্নিকটে অবস্থিত শহরটিকে “মেমফিস” বলে ডাকত। পরবর্তীতে, এই শহরটি সমগ্র মিশরের প্রতিনিধিত্ব করতে শুরু করে এবং গ্রীকরা সারা অঞ্চলটিকে “আইগিপ্তোস” নামে ডাকতে শুরু করে। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে, এই শব্দটি অবশেষে ইংরেজিতে “ইজিপ্ট” হিসাবে রূপান্তরিত হয়।
ইজিপ্ট নামের প্রচলন
মিশরের নামকরণ সম্পর্কে জানতে আমাদের প্রাচীন ইতিহাসের পাতা উল্টে যেতে হবে। প্রাচীনকালে, মিশরকে “মিজর” নামে ডাকা হত, যা কপটিক (প্রাচীন মিশরীয় ভাষার একটি রূপ) শব্দ থেকে এসেছে। গ্রীকরা মিজরকে “এইগুপ্তোস” নামে উচ্চারণ করত, যা পরবর্তীতে ল্যাটিন ভাষায় “ইজিপ্টাস” এবং শেষ পর্যন্ত ইংরেজিতে “ইজিপ্ট” হয়ে যায়।
আর একটি তত্ত্ব অনুসারে, নামটি নীল নদের প্রাচীন মিশরীয় নাম “হাট-কা-প্তাহ” থেকে এসেছে, যার অর্থ “প্তাহের বাড়ি” (প্তাহ ছিলেন মিশরের দেবতা)। গ্রীকরা একে “এইগুপ্তোস” নামে উচ্চারণ করত, যা পরবর্তীতে ইজিপ্ট হয়ে ওঠে।
যাইহোক, মিশরীয়রা তাদের দেশকে “কেমেট” নামে ডাকত, যার অর্থ “কালো ভূমি”, নীল নদের উর্বর কৃষিভূমিকে উল্লেখ করে।
অন্যান্য সম্পর্কিত শব্দ
মিশরকে ইজিপ্ট কেন বলা হয়?
যখন আমি প্রথম এই প্রশ্নটি শুনেছিলাম, তখন আমি কিছুটা বিভ্রান্ত হয়েছিলাম। মিশর তো সবসময়ই মিশর নামেই জানতাম। কিন্তু কিছু গবেষণা করার পরে, আমি জানতে পেরেছি যে এর পেছনে একটি আকর্ষণীয় ইতিহাস রয়েছে।
শব্দটি “ইজিপ্ট” এসেছে গ্রিক শব্দ “アイギュপ্তোস” থেকে, যা আবার প্রাচীন মিশরীয় শব্দ “হিকুপ্তাহ” থেকে এসেছে। হিকুপ্তাহ শব্দটির অর্থ “মেমফিসের সিংহাসন” বা “সিংহাসনের দেয়াল”। এই শব্দটি মিশরের প্রাচীন রাজধানী মেমফিসের নাম থেকে এসেছে, যা একটি প্রাচীন শহর ছিল যেখানে ফারাওরা শাসন করতেন।
সময়ের সাথে সাথে, গ্রিকরা “アイギュপ্তোস” শব্দটি “ইজিপ্ট” এ পরিবর্তন করেছে, এবং এই নামটিই আজ পর্যন্ত ব্যবহৃত হচ্ছে। তাই, পরের বার যখন আপনি “ইজিপ্ট” নামটি শুনবেন, তখন আপনি এই আকর্ষণীয় ইতিহাসটি মনে রাখবেন।
মিশরের নামকরণের বিবর্তন
প্রাচীন কালে, মিশরকে বিভিন্ন নামে ডাকা হত। তবে “মিশর” নামটি গ্রিক শব্দ “আইগুপটস” থেকে এসেছে, যা মূলত ডেমোটিক শব্দ “হিকুপটা” থেকে এসেছে। হিকুপটা শব্দটি পুরনো মিশরীয় শব্দ “হেট-কা-পটাহ” থেকে এসেছে, যার অর্থ “পটাহের মন্দিরের দেয়াল”। পটাহ ছিল মেমফিসের মূল দেবতা এবং তার মন্দির এতটাই বিখ্যাত ছিল যে এটিই সমগ্র দেশের জন্য একটি নাম হিসাবে ব্যবহৃত হত।
গ্রীকরা মিশরকে আইগুপটস নামে ডাকত এবং এই নামটিই পরবর্তীতে লাতিন ভাষায় “আইজিপটাস” এবং মধ্যযুগীয় ইংরেজিতে “ইজিপ্ট” হয়েছে। তাই একে মিশরীয় নাম থেকে গ্রিক থেকে লাতিন ভাষায় ভাষান্তরের একটি ক্রমবিকাশের ফল বলা যায়। মিশরীয় ভাষা থেকে গ্রিক হয়ে লাতিন ভাষায় শব্দটি ভ্রমণের সময় এর অর্থ ও উচ্চারণও কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে।
Leave a Reply